দেখেছি তোমাকে স্বপনচারিনী বিদ্যুন্মালা গলে
মদির নয়ন চপল চরণ কিঙ্কিণী রব তোলে।
সন্ধ্যা তারার মালিকা গলায় চাঁদের মুকুট শিরে
পাকা কেঁদুরির মতন ওষ্ঠে জ্যোৎস্নার হাঁসি ঝরে।
সন্ধ্যার যত হংসবলাকা আপন কুলায় ফেরে
তাদের শুভ্র পালক তোমার সকল অঙ্গ ঘিরে।
বেলির গুচ্ছ নীবিবন্ধন রসনা কমলদল
কমলপত্রে শিশিরের মতো আঁখি করে টলমল।
স্বপনের ঘোরে দেখেছি তোমায় তমসা নদীর কূলে,
সবুজ পাড়ের আশমানী শাড়ি দখিনা হাওয়ায় দোলে।
লাল শালুকের মালা পরে গলে ঢেউ তুলে কালো জলে
হে মৃগনয়ণা ভাবো কার কথা এলাইয়ে এলোচুলে।
ঝিঁঝিঁ ঝঙ্কারে শিঞ্জন তুলে বেলির সুবাস ছড়ায়ে
স্বর্ণলতার মতন প্রেয়সী অঙ্গে রহ গো জড়ায়ে।
তোমায় দেখেছি দ্বারকার কূলে দেখেছি গিরিকন্দরে
ইলোরার রুপে ধৌলির স্তুপে দেখেছি হৃদয় মন্তরে;
তোমারে হেরিয়া রচে কালিদাস মন্দাক্রান্তা ছন্দ,
ভিঞ্চির তুলি তোমার সুষমা আঁকে দিয়ে তার আনন্দ।
বৈজুর সুরে বীণাঝঙ্কারে বিরহীর অভিমানে
তুমি আছ প্রিয়া, আছ চিরকাল হৃদয়ের নিধুবনে।
মদির নয়ন চপল চরণ কিঙ্কিণী রব তোলে।
সন্ধ্যা তারার মালিকা গলায় চাঁদের মুকুট শিরে
পাকা কেঁদুরির মতন ওষ্ঠে জ্যোৎস্নার হাঁসি ঝরে।
সন্ধ্যার যত হংসবলাকা আপন কুলায় ফেরে
তাদের শুভ্র পালক তোমার সকল অঙ্গ ঘিরে।
বেলির গুচ্ছ নীবিবন্ধন রসনা কমলদল
কমলপত্রে শিশিরের মতো আঁখি করে টলমল।
স্বপনের ঘোরে দেখেছি তোমায় তমসা নদীর কূলে,
সবুজ পাড়ের আশমানী শাড়ি দখিনা হাওয়ায় দোলে।
লাল শালুকের মালা পরে গলে ঢেউ তুলে কালো জলে
হে মৃগনয়ণা ভাবো কার কথা এলাইয়ে এলোচুলে।
ঝিঁঝিঁ ঝঙ্কারে শিঞ্জন তুলে বেলির সুবাস ছড়ায়ে
স্বর্ণলতার মতন প্রেয়সী অঙ্গে রহ গো জড়ায়ে।
তোমায় দেখেছি দ্বারকার কূলে দেখেছি গিরিকন্দরে
ইলোরার রুপে ধৌলির স্তুপে দেখেছি হৃদয় মন্তরে;
তোমারে হেরিয়া রচে কালিদাস মন্দাক্রান্তা ছন্দ,
ভিঞ্চির তুলি তোমার সুষমা আঁকে দিয়ে তার আনন্দ।
বৈজুর সুরে বীণাঝঙ্কারে বিরহীর অভিমানে
তুমি আছ প্রিয়া, আছ চিরকাল হৃদয়ের নিধুবনে।
No comments:
Post a Comment